বাঁশখালীঃ
বাঁশখালী থানা চট্রগ্রামের একটি দর্শনীয় স্থান, চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে ৪৭ কিঃমিঃ দক্ষিণে। এই সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের ৩য় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত, সমুদ্র সৈকত ছাড়াও এইখানে দেখার মতো আরো অনেক কিছুই আছে যেমন চা বাগান। চা বাগানের কথা টা না বললেই নয় চা বাগানে ঘুরার সময় মনে হবে আপ্নি সিলেটের কোন অঞ্চল ভ্রমন করতেছেন। এই উপজেলাটি বাংলাদেশের একটি দর্শনীয় স্থান নামে পরিচিত।দর্শনীয় স্থানঃ
বাঁশখালী ইকোপার্কঃ চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে ৪৭ কিঃমিঃ দক্ষিণে বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের পূর্বাংশে পাহাড়ী এলাকায় অবস্থিত; অতঃপর সড়কপথে ৪ কিঃমিঃ পূর্বে।
বেলগাঁও চা বাগানঃ চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে ২৩কিঃমিঃ দক্ষিণে বাঁশখালী পুকুরিয়া চানপুর বাজার নেমে পূর্বদিকে ২কিঃমিঃ যে কোনো বাহনে যাওয়া যায়।
চা বাগানের কিছু ছবি।
বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতঃ প্রথমে তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু বা নতুন ব্রিজ যেতে হবে। সেখান থেকে বাস অথবা সিএনজিতে বা যে কোন বাহনে গুনাগারি বাজার, গুনাগারি বাজার থেকে যে কোন বাহনযোগে বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যায়। ফিরে আসার সময় গাড়ি পেতে সমস্যা হতে পারে, তাই রিজার্ভ করে যাওয়া আসার ব্যবস্থা করলেই ভাল।
সমুদ্র সৈকতের কিছু ছবি।
মালেকা বানু মসজিদঃ বাঁশখালী উপজেলার জলদী মিয়ার বাজার হতে ৩ কি:মি পশ্চিমে সরল ইউনিয়নের মালেকা বানু মসজিদে সড়কপথে যাওয়া যায়।
বাঁশখালী ঋষিধাম কুম্ভমেলাঃ চট্টগ্রাম শহর থেকে যে কোন বাহনযোগে ৪০ কি:মি দক্ষিণে রামদাস মুন্সির হাট সংলগ্ন এলাকায় নেমে পায়ে হেটেই যাওয়া যায়।
বাঁশখালী নিয়ে আপনার কোন মতামত থাকলে আমাদের কে জানাতে পারেন
আমাদের ফেসবুক পেজঃ BDMag24
Wow ekdin giye ghure aste hobe...
ReplyDeleteWow ekdin giye ghure aste hobe...
ReplyDelete